Mustard Oil সরিষার তেল

Description

সরিষার তেল ফ্যাটি এসিডগুলির সমন্বয়ে গঠিত যেমন – মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড ,স্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি এসিড। আমাদের সরিষার তেলের বৈশিষ্ট্যঃ

*দেশি সরিষা হতে ভাঙ্গানো।
*তেতুল কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো।
*১০০ভাগ বিশুদ্ধ খাটি তেল।
*কোল্ড প্রেসড।
*স্পেলার মুক্ত তেল।

সরিষার তেলের উপকারিতাঃ

১। হজম প্রক্রিয়া:সরিষার তেল প্রাকৃতিক ভাবে হজম শক্তি বৃদ্ধি কারক।
২। ওজন কমাতে সরিষার তেল: রিবোফ্ল্যাভিন (Riboflavin) ও নায়াসিন (Niacin) সমৃদ্ধ সরিষার তেল শরীরে মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৩। এজমা রোগে সরিষার তেল: সরিষার তেল এজমা রোগিদের জন্য বিশেষ ভাবে উপকারি।
৪। হৃদিপিন্ড সুস্থ রাখে সরিষার তেল: সরিষার তেলে থাকা মনো আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট এবং পলি আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ভাল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি ক’রে হৃদরোগের ঝুঁকি ৭০% কমিয়ে আনতে পারে।
৫।রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি : সরিষার তেলে থাকা এন্টিব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল উপাদান শরীরের ভিতরকার ক্ষতিকারক কোলনের ইনফেকশন জীবাণু গুলো ধ্বংস করে থাকে।
৬। ক্যান্সার রোধ:সরিষার তেলে থাকা লিউনিক এসিড যা পরবর্তীতে ওমেগা ফ্যাটি এসিড পরিণত হয়ে পাকস্থলী কে ক্যানসারের হাত থেকে রক্ষা করে।
৭। ত্বক ও চুলের যত্নে সরিষার তেল: শীতের সময় এই তেল ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয় এবং শরীর গরম থাকে। এই তেলের ব্যাক্টেরিয়া এবং ফাঙ্গাস বিরোধী গুণাগুণ ত্বক ও চুলকে উজ্জ্বল করে তুলে। এই তেল ব্যবহার করলে ত্বক কখনই কালো হয় না বরং ত্বকের টোনের উন্নতি হয়।
৮। সরিষার তেল ফুসফুস পরিষ্কার রাখে: সরিষার তেল এক ধরণের ডিকঞ্জেস্টেন্ট বা শ্বাসতন্ত্র পরিষ্কারক। এই তেলের সাথে রসুন মিশিয়ে বুকে ও পিঠে লাগালে কফজনিত সমস্যার সমাধান হয়।
৯। দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায়: সুস্থ দাঁত ও জিঞ্জাভাইটিস ও পেরিওডন্টাইটিস রোগ প্রতিরোধে সরিষার তেল সহায়ক।
১০। স্মরণশক্তি বৃদ্ধি ও চেতনার উন্নয়নে: সরিষার তেল স্মরণশক্তি বৃদ্ধি ও চেতনার উন্নয়নে সহায়তা করে।