আমাদের যে কোন পণ্য অর্ডার করতে কল বা WhatsApp করুন: +8801840138014
ঘি(Ghee)
800৳ – 1,500৳
- কাটবে অরুচি ফিরবে স্বাদ,
- খাটি ঘি এর সাথে গরম ভাত।
Description
ঘি প্রয়োজনীয় ফ্যাট-দ্রবণীয় ভিটামিন ডি, কে, ই এবং এ দ্বারা সমৃদ্ধ, তাই এই উপাদানগুলো প্রতিরোধ-ক্ষমতাসহ আমাদের দেহের নানাবিধ কার্য সম্পাদন করে। ঘি শরীরকে অন্যান্য খাবার থেকে চর্বিযুক্ত দ্রবণীয় খনিজ এবং ভিটামিন শোষণে সহায়তা করে এবং আমাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। দেশি ঘি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট গুণসমৃদ্ধ হওয়ায় এটি ভাইরাস, ফ্লু, কাশি, সর্দি প্রভৃতির বিরুদ্ধে লড়াই করে।
জেনে নিন ঘি খাওয়ার উপকারিতা-
১. ঘি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে: ঘি হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। পাশাপাশি স্টমাক অ্যাসিডের ক্ষরণ বাড়াতে ঘি বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এর ফলে বদ-হজম এবং গ্যাস-অম্বল হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। কারণ ঘি যে কোনো ধরনের রিচ খাবারকে দ্রুত হজম করাতে সক্ষম।
২. ঘাটতি পূরণ: প্রতিদিন ঘি খেলে শরীরের অভ্যন্তরে একদিকে যেমন ভিটামিন এ এবং ই-এর ঘাটতি পূরণ হয়, তেমনি অ্যান্টি-অ্যাক্সিডেন্টের মাত্রাও বৃদ্ধি পায়। এর ফলে পুষ্টির ঘাটতি দূর হওয়ার পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
৩. মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধি: নিউট্রিশনিস্টদের মতে, নার্ভের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে ঘির কোনো বিকল্প হয় না। এতে উপস্থিত ওমেগা ৬ ও ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড শরীর ও মস্তিষ্ককে চাঙ্গা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। সম্প্রতি প্রকাশিত বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, এই দুই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড ডিমেনশিয়া এবং অ্যালঝাইমারসের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও কার্যকর।
৪. ওজন কমানো: অনেকের ধারণা ঘি খেলে ওজন বাড়ে, বরং ঘটনা উল্টা। ঘি খেলে ওজন কমে। একাধিক কেস স্টাডি করে দেখা গেছে, ঘিতে উপস্থিত এসেনশিয়াল অ্যামাইনো অ্যাসিড শরীরে জমে থাকা অতিরিক্ত চর্বি ঝড়িয়ে ফেলতে সাহায্য করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ওজন কমতে শুরু করে। এছাড়া সারাদিন অতিরিক্ত খাওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। উপরন্তু ঘি এবং উষ্ণ পানির সংমিশ্রণ বিপাককে কিকস্টার্ট করে বলে বিশ্বাস করা হয়। এটি শরীরকে আরও দক্ষতার সাথে ক্যালোরি পোড়াতে সহায়তা করে।
৫. জয়েন্টগুলোতে পুষ্টি যোগায়: ঘি হলো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির উৎস যা জয়েন্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। সকালে গরম পানির সাথে ঘি খেলে জয়েন্টগুলোর তৈলাক্ততা, শক্ততা হ্রাস এবং নমনীয়তা বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে। এটি বিশেষভাবে এমন ব্যক্তিদের জন্য উপকারী যাদের জয়েন্ট সমস্যা রয়েছে।
৬. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়: ঘিয়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন বেশি থাকে। যেমন এ, ডি, ই এবং কে। এই পুষ্টিগুলো একটি শক্তিশালী ইমিউন সিস্টেমকে সমর্থন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উষ্ণ পানির সাথে নিয়মিত ঘি খাওয়া শরীরের সংক্রমণ এবং অসুস্থতা প্রতিরোধের ক্ষমতাতে অবদান রাখতে পারে।
আরও পড়ুন: সব রোগের মহৌষধ কালোজিরা
৭. শক্তি যোগায়: ঘিতে উপস্থিত উপকারি ফ্যাটি অ্যাসিড, বিশেষত লরিক অ্যাসিড একদিকে যেমন এনার্জির ঘাটতি দূর করে শরীরকে চাঙ্গা করে, তেমনি শরীরকে সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
Additional information
Weight | 0.5 Kg, 1 Kg |
---|
Reviews
There are no reviews yet.